আজ বামফ্রন্টের ডাকা দুই দিনের ভারত বন্ধের প্রভাব বিক্ষিপ্ত ভাবে পড়েছে বিভিন্ন জায়গায়
২৯ মার্চ, ২০২২, 12:30 AM

২৯ মার্চ, ২০২২, 12:30 AM

আজ বামফ্রন্টের ডাকা দুই দিনের ভারত বন্ধের প্রভাব বিক্ষিপ্ত ভাবে পড়েছে বিভিন্ন জায়গায়
আজ সারা ভারতে বামফ্রন্টের ডাকা ভারত বন্ধের প্রভাব বিস্তার করতে সব যায়গায় না পড়লেও তার প্রভাব কিছু কিছু যায়গায় ফেলেছে। বিশেষ করে ভারতের কেরালা ও অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু ও বিহার এবং কর্নাটক সহ বিভিন্ন রাজ্যের শহর থেকে গ্রাম থেকে শিল্প অন্চলে প্রভাব বিস্তার করেছে। বহু কলকারখানা এদিন বন্ধ করে দেয় বামফ্রন্টের শ্রমিক সংগঠন সিটু। এদিকে আজ পশ্চিম বাংলার বিভিন্ন যায়গায় বামফ্রন্টের ডাকা দুই দিনের বন্ধ কিছু কিছু যায়গায় প্রভাব ফেলেছে। পশ্চিম বাংলার উত্তর বঙ্গের চা বাগান সহ বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। বামফ্রন্টের ডাকা দুই দিনের বন্ধের ডাক স্বাভাবিক জনজীবন উত্তর ততটা প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি। তবে অনেক যায়গায় বন্ধের সমর্থনে মিছিল বের হয়। বহু যায়গায় দূরপাল্লার ট্রেন থমকে দাড়িয়ে পড়ে। আজকের বন্ধের প্রভাবে পশ্চিম বাংলার ব্যাস্ততম রেলওয়ে স্টেশন শিয়ালদহ স্টেশন থেকে বহু ট্রেন চলাচল ঠিক মতো করতে পারে নি। এদিন বন্ধ সমর্থন কারিরা ডায়মন্ডহারবার রেলওয়ে স্টেশন অবরোধ করে। সেই সাথে কলকাতার যাদবপুর, বড়বাজার এলাকায় কিছু কিছু যায়গায় বন্ধের প্রভাব ফেলেছে। এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ডায়মন্ডহারবার ও মগরাহাট পশ্চিমের উস্হি তে বন্ধের প্রভাব ফেলেছে। এখানে বন্ধের সমর্থনে মিছিল বের করে বামফ্রন্টের নেতা শাহনাজ মোকামী ও কমরেড মুজাহিদ কবির শিরোয়ানী এবং চন্দ্র নাথ সরদার এবং বাপ্পা ঘোষের নেতৃত্বে মিছিল বের হয়। পাল্টা মিছিল বের করে বন্ধের বিরোধিতা করে তৃনমূল দলের স্হানীয় যুব নেতা সাগির হোসেন। কিন্তু প্রশাসনের তৎপরতায় কোন ঝামেলা করতে দেয়নি। এদিন মালদহ বাকুড়া, আসানসোল শিল্প অন্চলে প্রভাব ফেলেছে বন্ধের। তবে সারা ভারতের সব যায়গায় বন্ধের প্রভাব না পড়লেও কিছু কিছু যায়গায় বন্ধের প্রভাব ফেলেছে।