ঢাকা ১১ আগস্ট, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
'দলীয় ক্ষমতার ছায়ায়' কুলাউড়ার ত্রাস উজ্জ্বল কক্সবাজারে এসিআই ক্রপ কেয়ার এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ফ্যাসিস্ট সরকারের ধূসর আম্পানের প্রকল্প পরিচালক রফিকুল হাসান দুদুকে মামলা থাকা সত্ত্বেও এখনো বহাল তবিয়তে দুদকের মামলার পরেও রেলের কর্মকর্তাদের পদোন্নতি অবৈধ উচ্ছেদের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আড়ৎ মালিকদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অবৈধ উচ্ছেদের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আড়ৎ মালিকদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ পতিত স্বৈরাচার সরকারের আমলের বিসিআইসির সার ডিলার সিন্ডিকেট ভাঙ্গতে পারলেই সার ব্যবস্থাপনা সঠিক গতি ফিরে আসবে অবৈধভাবে জমি লিজ দিয়ে কোটি টাকা প্রকৌশলী রফিকুল ইসলামের পকেটে ফিরেছেন প্রসূনের বাবা, কোথায় ছিলেন বলছেন না বিআইডব্লিউটিএ-তে দুর্নীতি: প্রধান প্রকৌশলী (ড্রেজিং) রকিবুল ইসলামের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

বীরভূম বগটুই গনহত্যার দায়ে তৃনমূল দলের সভাপতি আনারুল হোসেন গ্রেফতার

#

২৪ মার্চ, ২০২২,  9:00 PM

news image

আজ পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন বীরভূমের বগটুই গ্রামে পৌঁছেন। ঠিক তার কিছু ক্ষণ বাদে বীরভূম জেলার অন্তর্গত বগটুই গনহত্যার দায়ে মূল অভিযুক্ত ব্লক তৃনমূল দলের সভাপতি আনারুল হোসেন কে বীরভূম জেলার পুলিশ গ্রেফতার করে। তবে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে না তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মেনে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। যা নিয়ে তরজা শুরু হয়েছে। অন্যদিকে বীরভূমের বগটুই গনহত্যার ঘটনার পূণাঙ্গ তদন্ত করতে কেন্দ্রীয় সরাস্ট্র সচিব শ্রী অজয় ভাল্লাকে চিঠি লিখে জানান পশ্চিম বাংলার বিরোধী দলের নেতা ও বি জে পি নেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী। বগটুই গনহত্যার ঘটনার যারা যারা জড়িত আছেন তাদেরকে ছাড়া হবে না বলে জানিয়েছেন পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন বগটুই গ্রামে আগুনে পুড়ে মারা যায় মোট দশজন। তার মধ্যে দুই টি শিশু কন্যা ও ছয়জন মহিলা আছেন। আজ পশ্চিম বাংলার বিরোধী দলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে যে বগটুই গনহত্যার সাথে প্রায় পশ্চিম বাংলার গাঘরাড়াগড়, সুচপুর, এবং নানুর মতো ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার তদন্ত সি বি আই কে দিয়ে বিচারবিভাগীয় তদন্ত শুরু করা দরকার। এই ঘটনার জন্য পশ্চিম বাংলার তৃনমূল দলের নেতৃত্ব দায়ী বলে মনে করেন। পশ্চিম বাংলার বিরোধী দলের নেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী এবং ভারতের লোকসভা র বিরোধী দলের নেতা শ্রী অধীর চৌধুরী দাবি করেন যে এই ঘটনার প্রকৃত অর্থে তদন্ত করার জন্য ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা এন আই এ কে দিয়ে করানো উচিত। সেই সঙ্গে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগ করার দাবি করেন। আজ কলকাতা থেকে সরাসরি হেলিকপ্টার যোগে বীরভূমের বগটুই গ্রামে পৌঁছে যান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাথে ছিলেন বীরভূমের তৃনমূল দলের সভাপতি অনুব্রত মন্ডল সহ বীরভূমের জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা। বীরভূমের বগটুই গ্রামে গনহত্যার ঘটনার নিয়ে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি শ্রীমতী সোনিয়া গান্ধী পশ্চিম বাংলার দলীয় নেতা ও কর্মীদের মাঠে নেমে আন্দোলন শুরু করার নির্দেশ দেন। বগটুই গনহত্যার ঘটনার রীতিমতো আন্দোলন শুরু করে দিয়েছে পশ্চিম বাংলার বি জে পির নেতৃত্ব। কলকাতা হাইকোর্ট এই ঘটনার পূণাঙ্গ তদন্ত এর রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন।

logo সম্পাদক- মোঃ সাজেদুর রহমান